ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ ফিটনেস প্রমাণ
করে বাংলাদেশ ওপেনার সৌম্য সরকার টিম ম্যানেজমেন্টের বিশ্বাসের প্রতিদান দিয়েছেন।
বাংলাদেশ মরিয়া হয়ে একটি স্থিতিশীল উদ্বোধনী অংশীদারিত্বের সন্ধান করছিল এবং তারা সৌম্যের জন্য পথ
প্রশস্ত করতে লিটন দাস ফর্ম থেকে বাদ পড়া বেছে নিয়েছিল, যিনি মার্চে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ ওয়ানডেতে হাঁটুর
চোট থেকে সেরে ওঠার পরে ফিরে এসেছিলেন।
সাউথপাও টিম ম্যানেজমেন্টকে হতাশ করেনি কারণ তিনি জানিয়েছিলেন যে তানজিদ হাসান তামিম তাদের
ওপেনিং স্ট্যান্ডে ১০১ রান করেছিলেন এবং পরবর্তী ৫২ রান করে আউট হওয়ার আগে।
সৌম্য বেশিক্ষণ স্থায়ী হননি কারণ তিনি তিন বল পরে বিদায় নেন কারণ লুক জংওয়ে তাকে ৩৪ বলে ৪১ রান
করার পর সামনের ফাঁদে ফেলেন যার মধ্যে তিনটি চার এবং দুটি ছক্কা ছিল।
বাংলাদেশ ওপেনিং স্ট্যান্ডকে পুঁজি করতে খুব কমই ব্যর্থ হয়েছে কারণ তারা বাকি আট উইকেটে মাত্র ৩৫ রান
তুলতে পেরেছে।
এটি অবশ্যই হতাশাজনক ছিল কারণ বাংলাদেশ একটি করুণ ব্যাটিং প্রদর্শন নিয়ে এসেছিল তবে এটি সৌম্যের
কাছ থেকে খুব কমই কিছু কেড়ে নিতে পারে কারণ তিনি দেখিয়েছিলেন যে ম্যানেজমেন্ট তার চোট থাকা সত্ত্বেও
তাকে সমর্থন করে কিছু ভুল করেনি।
সৌম্য, যিনি তানজিদের কাছে দ্বিতীয় বাঁশি খেলেন, অবশেষে সপ্তম ওভারে থার্ড-ম্যানের স্পিনার ব্রায়ান
বেনেটকে তার প্রথম বাউন্ডারি তুলতে রিভার্স সুইপ ছক্কা দিয়ে তার শেল থেকে বেরিয়ে আসতে শুরু করেন এবং
সেই ছক্কা মারার পর থেকে সৌম্য তার ফিরে আসতে শুরু করেন। আত্মবিশ্বাস এবং কিছু স্ট্রাইকিং শট দিয়ে
প্রতিপক্ষকে অর্থ প্রদান করে।
সৌম্য জানতেন যে তাকে ডেলিভারি করতে হবে এবং তিনি সঠিক সময়ে তা করেছিলেন কারণ আসন্ন আইসিসি
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করার আগে টিম ম্যানেজমেন্ট তার ম্যাচ ফিটনেসের
জন্য অপেক্ষা করছিল।
তানজিদ যখন পুরো পার্কে বল মারছিল তখন সৌম্য মাঝখানে সংযম দেখিয়েছিলেন এবং স্থির হওয়ার আগে
তার সাথে মেলানোর চেষ্টা করেননি।
তার ৩৪ বলে ৪১ শুধুমাত্র বাংলাদেশকে তাদের একমাত্র তৃতীয় ১০০ রানের ওপেনিং পার্টনারশিপটি সংক্ষিপ্ততম
ফরম্যাটেই পোস্ট করতে সাহায্য করেনি কিন্তু প্রক্রিয়ার মধ্যেও তারা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল কারণ তাদের
ওপেনাররা শেষ পর্যন্ত কিছুক্ষণ পরে ক্লিক করেছিলেন।
তথ্যসূত্র: অনলাইন থেকে সংগৃহীত