চীনের ৬ সদস্যের অংশগ্রহণে বিশেষ সেমিনার শাবিপ্রবিতে

চীনের ৬ সদস্যের অংশগ্রহণে বিশেষ সেমিনার শাবিপ্রবিতে


ছবি: অনলাইন থেকে সংগৃহীত
শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনে পলিটিক্যাল স্টাডিজ (পিএসএস) বিভাগের
‘চাইনিজ কর্নার’ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের যৌথ উদ্যোগে চীনের ৬ সদস্যের অংশগ্রহণে
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) ‘সিনো-সাউথ এশিয়া সম্পর্ক শিক্ষার্থীদের দৃষ্টিকোণ’ শীর্ষক একটি

বিশেষ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে চীনের ইউনান বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইজন পোস্টগ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী ছিলেন। তারা
তাদের গবেষণা নিবন্ধ উপস্থাপন করেন।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন- চীনের ইউনান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ বিভাগের
অধ্যাপক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. ইয়াং হুই। বক্তব্যে ড. ইয়াং হুই উপস্থিত সকল
প্রেজেন্টার এবং পার্টিসিপেটদের গবেষণায় ফোকাস করার কথা বলেন। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ
করার আশ্বাসও দেন তিনি।
সূচনা বক্তব্য ও ডকুমেন্টারি উপস্থাপন করেন চাইনিজ কর্নারের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. সাহাবুল হক। এতে স্বাগত
বক্তব্য দেন- পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ও শাবির চাইনিজ কর্নারের সদস্য অধ্যাপক ড. দিলারা রহমান এবং
অধ্যাপক ড. জায়েদা শারমিন।
এ ছাড়াও বক্তব্য রাখেন পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সৈয়দ আশরাফুর রহমান, শান্ত
মরিয়াম ইউনিভার্সিটির কনফুসিয়াস ক্লাসরুমের পরিচালক চীনা নাগরিক ড. শি জাং এবং পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের
অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম।
সেমিনারে চীন থেকে আসা শিক্ষার্থীদের দুটি ও শাবিপ্রবির পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থীদের ছয়টিসহ মোট আটটি
গবেষণা নিবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। নিবন্ধগুলোর মধ্যে ছিল- ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ: বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে
মার্কিন-চীন ক্ষমতার লড়াইয়ের প্রভাব’, ‘চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের আঞ্চলিক ও ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব’, ‘চীন-বাংলাদেশ
সম্পর্ক-কেস স্টাডি অফ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’, ‘এনপিসি এর গঠন এবং কার্যকারিতা বিশ্লেষণ, চীন-যুক্তরাষ্ট্র
বাণিজ্য যুদ্ধ এবং বাংলাদেশের ওপর এর প্রভাব বিশ্লেষণ’, ‘বাংলাদেশে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীনের ভূমিকা’, ‘সিপিইসি
সম্পর্কে পাকিস্তানি থিঙ্ক ট্যাঙ্কের ধারণা’ এবং ‘বাংলাদেশের উন্নয়নে বিআরআই-এর ভূমিকা’।
তথ্যসূত্র: অনলাইন থেকে সংগ্রহীত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *