ট্যাংক নিয়ে গাজার নাসের হাসপাতাল ঘিরে রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী

ট্যাংক নিয়ে গাজার নাসের হাসপাতাল ঘিরে রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত কয়েক ডজন ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান নিয়ে গাজার খান মঙ্গলবার থেকে ইউনিস এলাকার নাসের হাসপাতাল ঘিরে রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী। বুধবার প্রত্যক্ষদর্শীরা এ কথা জানিয়েছেন। এদিকে ফিলিস্তিনের রেড ক্রিসেন্ট জানায়, ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের ফলে আরও একটি হাসপাতালের ‘সেবা কার্যক্রম বন্ধ’ হয়ে গেছে। নাসের হাসপাতালের প্রত্যক্ষদর্শীরা গণমাধ্যমকে জানান, দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের ওই হাসপাতালের আশেপাশে বিস্তীর্ণ এলাকায় গুলি চালানো হচ্ছে। তবে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অভিযান চালানো হয়নি। হাসপাতালটিতে হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, “ইসরায়েলি সৈন্যরা অভিযানের প্রস্তুতি হিসেবে এর আশপাশে ‘মর্টারের গোলা এবং সহিংস অভিযান পরিচালনা’ করছে। মন্ত্রণালয় বলেছে, “হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত মানুষ এখনও হাসপাতালের ভেতরে রয়েছে। তাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুপেয় পানি, খাবার এবং শিশু খাদ্য নেই এবং তাদের জীবন হুমকির মধ্যে রয়েছে। ” ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্যের জন্য গণমাধ্যমের অনুরোধে সাড়া দেয়নি। উল্লেখ্য, গত নয় দিন ধরে ইসরাইলি সৈন্যরা এই অঞ্চলের বৃহত্তম গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালে এবং এর আশপাশে ভয়াবহ অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের দাবি, ওই অভিযানে ১৭০ ফিলিস্তিনি যোদ্ধাকে হত্যা এবং আরও শতাধিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। সূত্র: এএফপি তথ্যসূত্র: অনলাইন থেকে সংগৃহীত

ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত

কয়েক ডজন ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান নিয়ে গাজার খান মঙ্গলবার থেকে ইউনিস এলাকার নাসের হাসপাতাল ঘিরে রেখেছে
ইসরায়েলি বাহিনী। বুধবার প্রত্যক্ষদর্শীরা এ কথা জানিয়েছেন।
এদিকে ফিলিস্তিনের রেড ক্রিসেন্ট জানায়, ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের ফলে আরও একটি হাসপাতালের ‘সেবা কার্যক্রম
বন্ধ’ হয়ে গেছে।
নাসের হাসপাতালের প্রত্যক্ষদর্শীরা গণমাধ্যমকে জানান, দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের ওই হাসপাতালের আশেপাশে
বিস্তীর্ণ এলাকায় গুলি চালানো হচ্ছে।
তবে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অভিযান চালানো হয়নি। হাসপাতালটিতে হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, “ইসরায়েলি সৈন্যরা অভিযানের প্রস্তুতি হিসেবে এর আশপাশে ‘মর্টারের গোলা এবং সহিংস
অভিযান পরিচালনা’ করছে।

মন্ত্রণালয় বলেছে, “হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত মানুষ এখনও হাসপাতালের ভেতরে রয়েছে।

তাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে সুপেয় পানি, খাবার এবং শিশু খাদ্য নেই এবং তাদের জীবন হুমকির মধ্যে রয়েছে। ”
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিকভাবে মন্তব্যের জন্য গণমাধ্যমের অনুরোধে সাড়া দেয়নি।
উল্লেখ্য, গত নয় দিন ধরে ইসরাইলি সৈন্যরা এই অঞ্চলের বৃহত্তম গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালে এবং এর আশপাশে
ভয়াবহ অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের দাবি, ওই অভিযানে ১৭০ ফিলিস্তিনি যোদ্ধাকে হত্যা এবং আরও শতাধিককে
গ্রেফতার করা হয়েছে।

সূত্র: এএফপি

তথ্যসূত্র: অনলাইন থেকে সংগৃহীত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *