বরুণের স্ত্রী-পরিবারের কথা শুনে কান্না চেপে রাখলেন সামান্থা

বরুণের স্ত্রী-পরিবারের কথা শুনে কান্না চেপে রাখলেন সামান্থা

ছবি: অনলাইন থেকে সংগৃহীত
দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় তারকা দম্পতি সামান্থা রুথ প্রভু ও নাগা চৈতন্য তাদের দাম্পত্যে জীবনের ইতি টানেন ২০২১ সালে।
এরপর কেটে গেছে অনেকটা সময়।
বলিউড অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু গুমরে মুখ ভার করে আছেন। কোনো রকমে ভেতরের কষ্ট চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি।
মুখে হাসি লেগে থাকলেও তার চোখ বলছে তিনি ভালো নেই। এমনই দেখা গেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা একটি
ভিডিওতে।
তবে এত কিছুর পরেও সামান্থার সময় যেন এগোয়নি। কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও মানসিকভাবে তিনি এখনও ২০২১-এর আগেই
আটকে রয়েছেন! এমনটাই মনে করছেন ভক্তরা।
আনন্দবাজার সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে বলিউড অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু ও অভিনেতা নাগা চৈতন্য তাদের দাম্পত্যের
ইতি টানেন। এরপর কেটে গেছে অনেকটা সময়। নিজেকে কাজে আরও বেশি মনোনিবেশ করেছেন এ অভিনেত্রী। অন্যদিকে নাগা
চৈতন্যও শোভিতা ধুলিপালার সঙ্গে জীবনের আরেকটি ইনিংস শুরু করতে চলেছেন। আগামী ৪ ডিসেম্বর চার হাত এক হচ্ছে তাদের।
কিন্তু এত কিছুর পরও সামান্থার সময় যেন এগোয়নি। কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও মানসিকভাবে তিনি এখনো আগের জায়গায়
আটকে রয়েছেন।
এক অনুষ্ঠানের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, সামান্থা যেন গুমরে রয়েছেন। কোনো রকমে ভেতরের কষ্ট চাপা দেওয়ার চেষ্টা
করছেন তিনি। মুখে হাসি থাকলেও তার চাপা কষ্ট ফুটে উঠেছে। তার চোখ বলছে তিনি ভালো নেই। এমনই অনুমান তার ভক্ত-
অনুরাগীদের।
সম্প্রতি সামান্থা ও বরুণ ধওয়ান তাদের ওয়েব সিরিজ ‘সিটাডেল হানি বানি’র প্রচারে এক অনু্ষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন। সেই
অনুষ্ঠানের একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সামান্থা গুমোট হয়ে আছেন। নিজের ভেতরের কষ্ট চাপা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। মুখে
হাসি লেগে থাকলেও তার চোখ বলছে, তিনি ভালো নেই।
মূলত অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের জবাবে বরুণ তার স্ত্রী ও পরিবার নিয়ে কথা বলতে শুরু করেন। যেখানে তিনি বলেন, এটা আমার
জীবনের গুরুত্বপূর্ণ পর্ব ছিল। আমি আর নাতাশা সেই সময়েই পরিবার পরিকল্পনা করি। ‘সিটাডেল হানি বানি’ সিরিজে আমার
চরিত্রটিও পরিবারকেন্দ্রিক। নায়ক পরিবার চায়। আমার মধ্যেও এই চাহিদা রয়েছে। আমি সবসময় পরিবারকে প্রাধান্য দিয়েছি।
তাই চরিত্রটি সহজে বুঝতে পেরেছি।
বরুণ নিজের স্ত্রী নাতাশা ও তার পরিবার নিয়ে কথা বলছিলেন ঠিকই। কিন্তু দর্শকের চোখ ছিল সামান্থার উপর। এই কথাবার্তার
সময়ে সামান্থার চোখের কোণ যেন হঠাৎই চিকচিক করে ওঠে।
তথ্যসূত্র: অনলাইন থেকে সংগৃহীত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *