ছবি: অনলাইন থেকে সংগৃহীত
রোববার মালদ্বীপের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি অ্যান্ড টেকনোলজি মন্ত্রণালয় এক ঘোষণায় এই তথ্য
জানিয়েছে, তবে অদক্ষ শ্রমিক আসা আপাতত স্থগিত থাকবে।
বাংলাদেশি শ্রমিক আনার ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল অবৈধ অভিবাসীদের সমস্যা মোকাবেলার লক্ষ্যে।
২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর থেকে প্রথম এক বছরে জন্য এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হলেও বছরের
পর বছর এটি বাড়িয়েছে দেশটির পূর্ববর্তী সরকার।
আগের সরকার কর্তৃক চালু করা তৎকালীন অর্থনৈতিক মন্ত্রী ফাইয়াজ ইসমাইল বলেছিলেন যে,
মালদ্বীপের আইন অনুযায়ী বিদেশি রাষ্ট্রের এক লাখের বেশি শ্রমিক থাকার আইন। ২০১৯ সালের
গণনা করে বাংলাদেশের দেড় লাখ শ্রমিক মালদ্বীপে ছিল।
মন্ত্রী বলেন, কোটা শেষ হয়ে গেছে এবং দেশ থেকে আর লোক আনা সম্ভব হয়নি। এতে বলা হয়,
কাজের ভিসায় ১ লাখ ১৪ হাজারের বেশি মালদ্বীপে প্রবেশ করেছে, যাদের মধ্যে ৬৩ হাজার
অবৈধভাবে বসবাস করেছিল।
পরে প্রাথমিকভাবে এক বছরের জন্য বাংলাদেশি শ্রমিক নিষিদ্ধ করার পর প্রতি বছর মেয়াদ
বাড়ানো হয়। বাংলাদেশি শ্রম নিষেধাজ্ঞার ফলে ভারত, শ্রীলঙ্কা নেপালসহ ও অন্যান্য দেশ থেকে
শ্রমিক উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে মালদ্বীপে।
অবৈধ অভিবাসীদের সমস্যা মোকাবেলায় ইমিগ্রেশন এখন বড় ধরনের অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত
নিয়েছে। দেশটিতে অবৈধ অভিবাসীদের সমস্যার দ্রুত সমাধান খুঁজতে অভিযান শুরু করেছে
ইমিগ্রেশন। এর মধ্যে অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশের প্রায় ১৫০ জন শ্রমিক আটক করেছে।
তথ্যসূত্র: অনলাইন থেকে সংগ্রহীত